CHUNKY PANDAY-ANANYA PANDAY: ‘২৫ বছরের মেয়ে আমার থেকে বেশি..’, আদিত্য-অনন্যার সম্পর্ক নিয়ে নীরবতা ভাঙলেন চাঙ্কি

দীর্ঘকায়, উজ্জ্বলবর্ণ, মাথায় এক ঝাঁক কোঁকড়া চুল। নয়ের দশকে বলিউড হিরোসুলভ সব বৈশিষ্টই ছিল অভিনেতা চাঙ্কি পাণ্ডের মধ্যে। ক্যামেরার সামনে দাঁড়াতে গিয়ে সুযশ নামটা পিছনে ফেলে আসেন তিনি। হয়ে ওঠেন চাঙ্কি পাণ্ডে। বাবার পদাঙ্ক অনুসরণ করে বলিউডে পা রেখেছে তাঁর মেয়ে অনন্যা পাণ্ডেও। বলিউড অভিনেতা আদিত্য রয় কাপুরের সঙ্গে অনন্যার সম্পর্কের চর্চা তুঙ্গে।

আদিত্য-অনন্যার সম্পর্ক

মেয়ে অনন্যা এবং আদিত্য রায় কাপুরের সম্পর্ক নিয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন চাঙ্কি। মেয়ের পছন্দ নিয়ে কোনও আপত্তি নেই, সাফ জানিয়েছেন অভিনেতা। এমন কী ২৫ বছরের মেয়েকে নিয়ন্ত্রণ করার সাহস বোধ করেন না তিনি। কারও সাহায্য ছাড়াই বলিউডে নিজের পথ চলার জন্য অনন্যার প্রশংসাও করেছেন চাঙ্কি।

আরও পড়ুন: ‘অমরসঙ্গী’ না খুঁজে কী একলা থাকাই ভালো, কী বলছেন সোহিনী-বিক্রম, শেষ হল ছবির শ্যুটিং

'লেহরেন'-এর সঙ্গে একটি সাক্ষাত্কারে চাঙ্কি পাণ্ডেকে অনন্যা পাণ্ডের সম্পর্ক নিয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে সেরা উত্তর দিয়েছেন অভিনেতা-বাবা। তাঁর কথায়, ‘এটা ঠিক আছে। আমার মনে হয় ওর বয়সটা ২৫ বছর। ও আমার থেকে অনেক বেশি অর্থ উপার্জন করে। ও যা খুশি করতে স্বাধীন। ২৫ বছরের মেয়েকে কী করতে হবে তা আমি কীভাবে বলতে পারি। হ্যাঁ, এতে আমার কোনও সমস্যা নেই। আমি হলিউডে দেখেছি। কোন ক্ষতি নেই। তোমাকে মেনে নিতে হবে।'

আরও পড়ুন: ৪৬তম বিবাহবার্ষিকী, অঞ্জন-ছন্দার যাত্রা কেমন, ‘কখনও সহজ পথে হাঁটিনি..’, জানালেন ‘বেলা বোস’-এর স্রষ্টা

মেয়েরা কার কাছ থেকে পরামর্শ নেয়?

মেয়েরা তাঁর কাছে পরামর্শ নিতে আসে কিনা জানতে চাইলে চাঙ্কি বলেন, ‘আমার দুই মেয়েই সত্যিই ভাবনার খুব কাছাকাছি। যখনই ওদের কিছু দরকার হয়, বাবার কাছে ফোন আসে; তবে ওরা মায়ের খুব কাছের। অবশ্য ভাবনাও ওদের বয়সের কাছাকাছি। যখনই পরামর্শের প্রয়োজন হয় আমি সর্বদা আছি’। চাঙ্কি বলেন, যখন সিনেমা নিয়ে মতামতের কথা আসে তখন দ্বন্দ্ব হয়, কারণ তিনি পুরনো মানসিকতার।

আরও পড়ুন: 'আকাশে সুপারস্টার’-এ বিশেষ বিচারকের আসনে ইমন, রিয়ালিটি শো নিয়ে কেমন অনুভূতি গায়িকার

মেয়েকে নিয়ে গর্বিত চাঙ্কি

অভিনেতা অনন্যার প্রশংসা করে বলেন, ‘সবচেয়ে গর্বের মুহূর্ত ছিল যখন ও প্রথম ছবি পেয়েছিল এবং এটি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। আমি মনে করি প্রথম সিনেমা খুব অল্পবয়সেই পেয়েছিল, তারপরে ও অডিশনের জন্য গিয়েছিল এবং ছবিটি পেয়েছিল। পারিবারিক চাপের কারণে ও নিউইয়র্ক এবং এলএ-র কলেজেও গিয়েছিলেন। কলেজেই ওকে ৬ মাস ধরে রেখেছিলাম, কিছু ৫০০ ডলারের মতো হাতে দিয়েছিলাম। এটি একটি গর্বের মুহূর্ত ছিল, ও নিজেই ছবিটি পেয়েছিল’।

অনন্যা পাণ্ডের সিনেমা

কাজের বিষয় কথা বলতে গেলে, অনন্যাকে শেষ দেখা গিয়েছিল ‘খো গয়ে হাম কাহাঁ’ ছবিতে সিদ্ধান্ত চতুর্বেদী এবং আদর্শ গৌরবের সঙ্গে।

2024-04-23T05:52:04Z dg43tfdfdgfd